1. dailyjonotarkontho01@gmail.com : দৈনিক জনতার কন্ঠ : দৈনিক জনতার কন্ঠ
  2. dailyjonotarkonthonewseditor@gmail.com : Mr Masud Rana : Mr Masud Rana
  3. live@www.dailyjonotarkontho.com : দৈনিক জনতার কন্ঠ : দৈনিক জনতার কন্ঠ
  4. info@www.dailyjonotarkontho.com : দৈনিক জনতার কন্ঠ :
রবিবার, ২৬ অক্টোবর ২০২৫, ০৪:৩৭ অপরাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদ :
সৌদি আরব সফরে যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা গোবিন্দগঞ্জে দ্রুতগামী মোটরসাইকেলের ধাক্কায় টপ- ব্রেলিয়ান্ট কেজি স্কুলের শিক্ষার্থী আশংকাজনক অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি ফরিদগঞ্জে বিএনপির গণসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ কর্মসূচি শাহানশাহী উচ্চ বিদ্যালয়ে ছায়ানীড়ের ভাষা কর্মশালা ও ব্যারিস্টার গোলাম নবী মুক্ত পাঠাগার উদ্বোধন ঝিনাইদহের কালীগঞ্জে যুবদলের প্রশিক্ষণ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত মিডিয়াকর্মি স্বর্ণময়ীর আত্মহত্যায় প্ররোচানাকারীর শাস্তির দাবীতে ঝিনাইদহে মানববন্ধন সিরাজগঞ্জের কামারখন্দে ১৪ বছর বয়সী এক মাদ্রাসাছাত্রীকে তুলে নিয়ে ধর্ষণ| গোবিন্দগঞ্জের কাটাবাড়ি ইউনিয়ন বিএনপির কাউন্সিলে সভাপতি পদে শফিকুল ও সাধারণ সম্পাদক লাবলু,সাংগঠনিক দুদু নির্বাচিত ঠাকুরগাঁও হরিপুরে মির্জা রুহল আমিন গোল্ডকাপ ফুটবল টুনামেন্টের ফাইনাল খেলা সর্ম্পণ হয়েছে| পিআর আমি নিজেই বুঝিনা,জনগণ বুঝবে কি ? ইস্যু তৈরী করে, নির্বাচন পন্ড করে বিভেদ তৈরী করার চেষ্টা চলছে

বরগুনায় পানির স্রোতে গ্রাম আলোকিত করছে মনিরের উদ্ভাবন / দৈনিক জনতার কন্ঠ

বরগুনা প্রতিনিধিঃ-
  • প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৪ আগস্ট, ২০২৫
  • ৭০ বার পড়া হয়েছে

বরগুনা প্রতিনিধিঃ-

বরগুনা সদর উপজেলার পুরাকাটা গ্রামে পায়রা নদীর স্লুইস গেটে জোয়ারের স্রোতকে কাজে লাগিয়ে অভিনবভাবে বিদ্যুৎ উৎপাদন করছেন স্থানীয় জ্বালানি তেল বিক্রেতা মো. মনিরুল ইসলাম। নিজের ওয়ার্কশপে তৈরি বিশেষ যন্ত্র পানির চাপে ঘুরে সেই গতিকে রূপান্তর করছে বিদ্যুতে। কোনো জ্বালানি খরচ ছাড়াই এই বিদ্যুতে একসাথে জ্বলছে অর্ধশতাধিক বাতি।

স্থানীয়ভাবে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, দিনে দু’বার জোয়ারের সময় নদীর পানির স্রোত বেড়ে যায়। এর ফলে ২৪ ঘণ্টায় ১৫ থেকে ১৮ ঘণ্টা পর্যন্ত নিরবিচ্ছিন্নভাবে বিদ্যুৎ উৎপাদন সম্ভব হচ্ছে। প্রকৃতির শক্তিকে কাজে লাগিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদনের এই উদ্যোগ এখন গ্রামীণ উন্নয়নের এক অনুপ্রেরণার গল্পে পরিণত হয়েছে।

স্থানীয় বাসিন্দা ছগির হোসেন বলেন, “আমরা আগে ভাবতেও পারিনি নদীর স্রোত দিয়ে আমাদের গ্রাম আলোয় ভরে উঠবে। মনির ভাই সত্যিই অসাধারণ কাজ করেছেন।”

ওয়ার্কশপ মেকানিক মো. জাহিদ জানান, “এটি খুবই সাশ্রয়ী একটি পদ্ধতি। বড় আকারে বাস্তবায়ন হলে খরচ আরও কমবে এবং অনেক বেশি মানুষ উপকৃত হবে।”

মনিরুল ইসলাম বলেন, “মাত্র তিন মাসের প্রচেষ্টায় এবং প্রায় ৭০ হাজার টাকা ব্যয়ে এই প্রযুক্তি বাস্তবায়ন করতে পেরেছি। গ্রামবাসীর সমর্থন ও উৎসাহ আমাকে শক্তি দিয়েছে। আমি বিশ্বাস করি, এই প্রযুক্তি দেশের জন্য সাশ্রয়ী বিদ্যুৎ উৎপাদনের নতুন দিগন্ত উন্মোচন করতে পারে। পর্যাপ্ত সুযোগ ও সহযোগিতা পেলে দেশের যেকোনো স্রোতধারায় এই প্রযুক্তি ব্যবহার করে বিনামূল্যে গ্রাম আলোকিত করা সম্ভব।”

এ বিষয়ে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) অনিমেষ বিশ্বাস বলেন, “মনিরুলের এই উদ্যোগ সত্যিই প্রশংসনীয়। এটি প্রমাণ করে, সৃজনশীলতা ও উদ্ভাবনী শক্তি থাকলে সীমিত সম্পদ দিয়েও বড় পরিবর্তন আনা সম্ভব। প্রশাসনের পক্ষ থেকে এমন উদ্যোগে সহযোগিতার সুযোগ থাকলে আমরা অবশ্যই পাশে থাকব।”

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সর্বসত্ব সংরক্ষিত © দৈনিক জনতার কন্ঠ-২০২৪/২০২৫ আমাদের প্রকাশিত সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার আইনত অপরাধ।
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট