1. dailyjonotarkontho01@gmail.com : দৈনিক জনতার কন্ঠ : দৈনিক জনতার কন্ঠ
  2. dailyjonotarkonthonewseditor@gmail.com : Mr Masud Rana : Mr Masud Rana
  3. live@www.dailyjonotarkontho.com : দৈনিক জনতার কন্ঠ : দৈনিক জনতার কন্ঠ
  4. info@www.dailyjonotarkontho.com : দৈনিক জনতার কন্ঠ :
রবিবার, ২৬ অক্টোবর ২০২৫, ০৭:১২ অপরাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদ :
সৌদি আরব সফরে যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা গোবিন্দগঞ্জে দ্রুতগামী মোটরসাইকেলের ধাক্কায় টপ- ব্রেলিয়ান্ট কেজি স্কুলের শিক্ষার্থী আশংকাজনক অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি ফরিদগঞ্জে বিএনপির গণসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ কর্মসূচি শাহানশাহী উচ্চ বিদ্যালয়ে ছায়ানীড়ের ভাষা কর্মশালা ও ব্যারিস্টার গোলাম নবী মুক্ত পাঠাগার উদ্বোধন ঝিনাইদহের কালীগঞ্জে যুবদলের প্রশিক্ষণ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত মিডিয়াকর্মি স্বর্ণময়ীর আত্মহত্যায় প্ররোচানাকারীর শাস্তির দাবীতে ঝিনাইদহে মানববন্ধন সিরাজগঞ্জের কামারখন্দে ১৪ বছর বয়সী এক মাদ্রাসাছাত্রীকে তুলে নিয়ে ধর্ষণ| গোবিন্দগঞ্জের কাটাবাড়ি ইউনিয়ন বিএনপির কাউন্সিলে সভাপতি পদে শফিকুল ও সাধারণ সম্পাদক লাবলু,সাংগঠনিক দুদু নির্বাচিত ঠাকুরগাঁও হরিপুরে মির্জা রুহল আমিন গোল্ডকাপ ফুটবল টুনামেন্টের ফাইনাল খেলা সর্ম্পণ হয়েছে| পিআর আমি নিজেই বুঝিনা,জনগণ বুঝবে কি ? ইস্যু তৈরী করে, নির্বাচন পন্ড করে বিভেদ তৈরী করার চেষ্টা চলছে

দাদাগিরি নয় ভারতের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক চায় বিএনপি

অনলাইন ডেস্ক |
  • প্রকাশিত: সোমবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
  • ২১ বার পড়া হয়েছে

অনলাইন ডেস্ক |

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক চান বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, প্রতিবেশী দেশের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নে দলটি আন্তরিক। সম্প্রতি নিউইয়র্কে এক বাংলাদেশি গণমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন।

জুলাইয়ের গণঅভ্যুত্থানে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক ইতিহাসের এক জটিল পর্যায়ে রয়েছে। ঢাকা-নয়াদিল্লির মধ্যকার এই টানাপোড়েনের জন্য প্রতিবেশী দুই দেশের রাজনীতিকরাই একে অপরকে দায়ী করছেন। বাংলাদেশে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে ব্যস্ত রাজনৈতিক দলগুলো। এমন প্রেক্ষাপটে প্রতিবেশী দেশ ভারতের মনোভাব নিয়েও আলোচনা চলছে। সম্প্রতি প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে জাতিসংঘ অধিবেশনে সফরসঙ্গী হন বিএনপি মহাসচিব।

মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর তার বক্তব্যে বলেন, বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে হস্তক্ষেপ করে ঢাকার সঙ্গে সম্পর্ক নষ্ট করেছে দিল্লি। বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের সময় ভোটারবিহীন প্রতিটি নির্বাচনকে সমর্থন করেছে তারা। এসব কাজই সম্পর্কের ক্ষতি করেছে। ভারতেরও ক্ষতি হয়েছে এবং আওয়ামী লীগেরও ক্ষতি করেছে। কাউকে তাদের ক্ষতি করতে হয়নি। তারা নিজেরাই নিজেদের ক্ষতি করেছে। রাজনীতি থেকে সরে গিয়ে যখন কেউ ষড়যন্ত্রের দিকে যায়, তখনই ক্ষতি হয়।

বিএনপি মহাসচিব মনে করেন, সম্পর্কের এই টানাপোড়েন কাটিয়ে উঠতে ভারতকেই এগিয়ে আসতে হবে। এটি এখন ভারতের ওপর নির্ভর করছে। তারা যদি চায়, শুধু বড় দাদা না হয়ে বন্ধু হবে, তাহলেই সমাধান সম্ভব।

মির্জা ফখরুল বলেন, ভারতসহ সব দেশের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি। এজন্য দলটির আন্তরিকতার কোনো কমতি নেই। সব দেশের সাথেই আমরা বন্ধুত্ব করতে চাই। এরই মধ্যে আপনারা দেখেছেন, আমরা বিভিন্ন দেশে আসছি-যাচ্ছি। ভারতের সাথেও আমাদের একটা সুসম্পর্ক ছিল। এখন ভারতের ওপর নির্ভর করছে, তারা কতদূর বিএনপির সাথে সম্পর্ক রাখতে চায়।

দেশের স্বার্থ বিসর্জন দিয়ে কারও সঙ্গে কোনো সম্পর্ক চায় না বিএনপি বলে জানান এই বর্ষীয়ান রাজনীতিক। ভারতের সাথে সম্পর্ক উন্নয়নে বিএনপি যে আন্তরিক, তা আবারও পরিষ্কার করেন দলটির মহাসচিব। এখন ভারত কতটুকু ইতিবাচকভাবে এগিয়ে আসে, সেদিকেই তাকিয়ে আছে দুই দেশের মানুষ।

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক চান বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, প্রতিবেশী দেশের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নে দলটি আন্তরিক। সম্প্রতি নিউইয়র্কে এক বাংলাদেশি গণমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন।

জুলাইয়ের গণঅভ্যুত্থানে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক ইতিহাসের এক জটিল পর্যায়ে রয়েছে। ঢাকা-নয়াদিল্লির মধ্যকার এই টানাপোড়েনের জন্য প্রতিবেশী দুই দেশের রাজনীতিকরাই একে অপরকে দায়ী করছেন। বাংলাদেশে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে ব্যস্ত রাজনৈতিক দলগুলো। এমন প্রেক্ষাপটে প্রতিবেশী দেশ ভারতের মনোভাব নিয়েও আলোচনা চলছে। সম্প্রতি প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে জাতিসংঘ অধিবেশনে সফরসঙ্গী হন বিএনপি মহাসচিব।

মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর তার বক্তব্যে বলেন, বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে হস্তক্ষেপ করে ঢাকার সঙ্গে সম্পর্ক নষ্ট করেছে দিল্লি। বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের সময় ভোটারবিহীন প্রতিটি নির্বাচনকে সমর্থন করেছে তারা। এসব কাজই সম্পর্কের ক্ষতি করেছে। ভারতেরও ক্ষতি হয়েছে এবং আওয়ামী লীগেরও ক্ষতি করেছে। কাউকে তাদের ক্ষতি করতে হয়নি। তারা নিজেরাই নিজেদের ক্ষতি করেছে। রাজনীতি থেকে সরে গিয়ে যখন কেউ ষড়যন্ত্রের দিকে যায়, তখনই ক্ষতি হয়।

বিএনপি মহাসচিব মনে করেন, সম্পর্কের এই টানাপোড়েন কাটিয়ে উঠতে ভারতকেই এগিয়ে আসতে হবে। এটি এখন ভারতের ওপর নির্ভর করছে। তারা যদি চায়, শুধু বড় দাদা না হয়ে বন্ধু হবে, তাহলেই সমাধান সম্ভব।

মির্জা ফখরুল বলেন, ভারতসহ সব দেশের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি। এজন্য দলটির আন্তরিকতার কোনো কমতি নেই। সব দেশের সাথেই আমরা বন্ধুত্ব করতে চাই। এরই মধ্যে আপনারা দেখেছেন, আমরা বিভিন্ন দেশে আসছি-যাচ্ছি। ভারতের সাথেও আমাদের একটা সুসম্পর্ক ছিল। এখন ভারতের ওপর নির্ভর করছে, তারা কতদূর বিএনপির সাথে সম্পর্ক রাখতে চায়।

দেশের স্বার্থ বিসর্জন দিয়ে কারও সঙ্গে কোনো সম্পর্ক চায় না বিএনপি বলে জানান এই বর্ষীয়ান রাজনীতিক। ভারতের সাথে সম্পর্ক উন্নয়নে বিএনপি যে আন্তরিক, তা আবারও পরিষ্কার করেন দলটির মহাসচিব। এখন ভারত কতটুকু ইতিবাচকভাবে এগিয়ে আসে, সেদিকেই তাকিয়ে আছে দুই দেশের মানুষ।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
১০১১১২১৩১৪
১৫১৬১৭১৮১৯২০২১
২২২৩২৪২৫২৬২৭২৮
২৯৩০  
সর্বসত্ব সংরক্ষিত © দৈনিক জনতার কন্ঠ-২০২৪/২০২৫ আমাদের প্রকাশিত সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার আইনত অপরাধ।
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট